শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক জাগরণ ডট নিউজ
আপডেট: নভেম্বর ১৪, ২০১৯ ২৩:১৪
নগরীতে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিবছর মেলার স্থান পরিবর্তন করলেও দর্শক সমাগম করতে বরাবরই ব্যর্থ হচ্ছে চেম্বারটি। দায়সারা আয়োজন ও অব্যবস্থাপনার কারণেই এমনটা হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বেশকয়েকটি মেলার বাস্তবতা এমনটি প্রমাণ করেছে। তবে এমন জায়গাতেও ক্রেতা বা দর্শক খরায় ভুগছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের বাণিজ্য মেলা।
অবশ্য ২০১৫ সালে থেকে নগরীর হালিশহর আবাহনী মাঠে এ মেলার আয়োজন করা হলেও এবারের ষষ্ঠতম মেলাটি আয়োজন করা হয়েছে আউটার স্টেডিয়ামে। তবে মেলার ১৩দিন পার হয়ে গেলেও মেলায় দর্শক নেই বললেই চলে। বিক্রেতারা অলস সময় পার করছেন। আশানুরূপ বিক্রি না হওয়ায় লোকসানের শঙ্কায় ভুগছেন এসব বিক্রেতারা। গত বছর কর্ণফুলীর তীরে মেলার আয়োজন করেও একই দশায় ভুগতে হয়েছে। ফলে মেলার বিক্রেতারা এ মেলায় অংশ নিতে ইচ্ছুক না বলে জানা গেছে।
মেলার নাম ‘বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড এন্ড এক্সপোর্ট ফেয়ার।’ তবে দেশের বাইরে কোনো স্টল নেই। তাছাড়া বরাদ্দ দেওয়ার জন্য তৈরি করা অর্ধেক স্টলই খালি পড়ে রয়েছে। সেখানে অনেকে আবার কাপড় শুকাতে দিয়েছেন।
মেলা শুরু হওয়া বাণিজ্য মেলার অর্ধমাস কেটে গেলেও এখনো নিশ্চিত হয়নি বিদ্যুৎ সংযোগও। অব্যবস্থাপনায় নিমজ্জিত বাণিজ্য মেলার পরিবেশ নিয়ে হতাশ মেলাতে স্টল দেয়া ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, একমাসের মেলার মধ্যে ১৫ দিন চলে গেলেও মেলার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। এমন চিত্র শুধু এবারের নয়, প্রতিবছরই যাচ্ছেতাইভাবে দায় সারেন মেট্রোপলিটন চেম্বার।
গত ২৭ অক্টোবর থেকে এ মেলা শুরু হয়। শুরু হওয়ার আগে সংবাদ সম্মলেন আয়োজক চেম্বার জানিয়েছিল, ২০০টি স্টল ও ৪টি মেগা প্যাভিলিয়ান থাকবে মেলায়। বাস্তবে তার অর্ধেকও নেই। যে কয়টি স্টল বসেছে তার বেশিরভাগই মানহীন পণ্যের দোকান।
মেলায় ঘুরতে আসা গৃহিনী নাসরিন আক্তার বলেন, মেলা সুন্দর সুন্দর জিনিস আসবে। যা সাধারণত দোকানে পাওয়া যায় না। তাছাড়া দামেও হবে সস্তা। এখানে তো দোকান যা বসেছে সব হকার মার্কেটের শীতের কাপড়ের দোকানের মতো। কেনার মত বা ঘোরার মত কিছুই না। বাণিজ্য মেলার নামে এমন মেলা হতে থাকলে মেলার প্রতি মানুষের আগ্রই কমে যাবে বলে মন্তব্য করেন এই গৃহিনী ।
স্টলের খরা ঢাকতে মাঠের বিশাল অংশজুড়ে করে করা হয়েছে কিডস জোন (শিশু বিনোদন কর্নার)।
আবার টিকেটের মূল্য ১০০ টাকা হওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়েছে এস.এস কর্তৃপক্ষ। একে তো দর্শক নেই, তার উপর চড়া মূল্য!
শিশুপার্কের একটি টিকেটের দাম রাখা হচ্ছে ১০০ টাকা। যা খুবই অপ্রত্যাশিত। এমন অবস্থা হলে লোকসমাগম হবে কি করে। মেলার নামে মানুষকে হয়রানি করতে এসব করা হচ্ছে বলে দাবি করেন মেলায় আগতদের অনেকে।
এছাড়াও মেলার সবকটি স্টলে ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতা শূন্য বিক্রেতারা অলস সময় পার করছেন। তারা রীতিমত আয়োজকদের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
১৭ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে এহসান গ্রুপের চেয়ারম্যান মুফতি রাগীব আহসান ও বিস্তারিত
সরকার চিনির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) থেকে পরবর্তী আদেশ বিস্তারিত
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউনের সময় ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধে যে বিশেষ ছাড় বিস্তারিত
করোনা মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ একের পর এক রেকর্ড বিস্তারিত
করোনার কারণে গত বছর বন্দর দিয়ে কনটেইনার পরিবহনে ধাক্কা লেগেছিল। সেই ধাক্কায় বৈশ্বিক বিস্তারিত
আরও ৯৪ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির জন্য ২৪ প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে সরকার। বিস্তারিত
২৭ টাকা কেজি দরে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা শুরু হয়েছে। ধান ও চালের কোয়ালিটির সঙ্গে বিস্তারিত
কৃষকের জন্য কেজিতে এক টাকা এবং মিলারদের জন্য কেজিতে তিন টাকা দাম বাড়িয়ে এবারের বোরো বিস্তারিত
এশিয়ার ২২ দেশের সেরা ৩০০ তরুণ উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন বাংলাদেশের নয় জন। এই বিস্তারিত
© Copyright JAGORON.NEWS
Developed By Muktodhara Technology Limited