শিরোনাম
ক্রীড়া ডেস্ক জাগরণ ডট নিউজ
আপডেট: জানুয়ারী ১০, ২০১৯ ১৪:২৭
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেম প্রথম জয় পেয়েছিল ২০০৫ সালের ১০ জানুয়ারি। দেখতে দেখতে অনেক বছর পেরিয়ে গেল। জয়ও এসেছে আরো। কিন্তু সেদিনের প্রথম সেই জয় বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লেখা এক দিন। এদিনই প্রথমবারের মতো টেস্ট জয়ের উৎসবে মেতেছিল টাইগাররা। সাদা পোশাকে পেয়েছিল নিজেদের ইতিহাসের প্রথম জয়ের স্বাদ।
২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা লাভ। নিজেদের ইতিহাসের প্রথম টেস্টেই ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল বাংলাদেশ। ভারতের মতো শক্তিশালি প্রতিপক্ষের বিপক্ষে নবীন বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪০০ রান। দারুণ বোলিংয়ে ভারতকেও বেঁধে ফেলেছিল ৪১৯ রানে।
কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৯১ রানেই গুটিয়ে যায় নাইমুর রহমান দুর্জয়ের দল। অবিশ্বাস্য কিছু পাওয়ার স্বপ্ন ভেঙে যায় তাতেই। চতুর্থ ইনিংসে ৬৩ রানের মামুলি লক্ষ্য ১ উইকেট হারিয়েই ছুঁয়ে ফেলে সৌরভ গাঙ্গুলির পরাক্রমশালী ভারত।
শুরুটাই এমন ছিল। বাংলাদেশের প্রতি তাই বড় প্রত্যাশার জায়গাও তৈরি হয়ে গিয়েছিল সমর্থকদের। সেই প্রত্যাশাকে প্রাপ্তিতে রূপ দিতে পারেনি টাইগাররা। পরের কয়েকটা বছর বড় বড় হারই সঙ্গী হয়েছে।
টানা ১৬ সিরিজে হার। হারতে হারতে কোণ ঠাসা হয়ে পড়া টাইগাররা। শেষ পর্যন্ত আলোর দেখা পায় ২০০৫ সালের জানুয়ারিতে। টেস্ট আঙিনায় পদার্পনটা যেমন সরবে ছিল, নিজেদের ইতিহাসের প্রথম জয়টাও তেমনই দাপুটে ছিল বাংলাদেশের।
চট্টগ্রামে ৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক সেই টেস্টটি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই ৪৮৮ রানের পাহাড়সমান সংগ্রহ গড়ে তুলে বাংলাদেশ। অথচ এত বড় সংগ্রহ পেলেও সেঞ্চুরি ছিল না কোনো ব্যাটসম্যানের। দলের সবাই কম বেশি অবদান রাখেন। সর্বোচ্চ ৯৪ রান করেন অধিনায়ক হাবিবুল বাশার। ৮৯ আসে রাজিন সালেহর ব্যাট থেকে।
জবাব দিতে নেমে মোহাম্মদ রফিকের ঘূর্ণি আর মাশরাফি বিন মর্তুজার গতিঝড়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে। ৮৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারানোর পর তাতেন্দা তাইবুর ৯২ আর এলটন চিগুম্বুরার ৭১ রানে কোনোমতে ৩১২ রান পর্যন্ত যেতে পেরেছিল সফরকারিরা। রফিক ৫টি আর মাশরাফি নেন ৩টি উইকেট।
বড় ব্যবধানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে নামা বাংলাদেশকে আবারও পথ দেখান অধিনায়ক হাবিবুল বাশার। তার ৫৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ উইকেটে ২০৪ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের সামনে লক্ষ্য দাঁড়িয়েছিল ৩৮১ রানের। এবার ঘূর্ণি জাদু দেখান এনামুল হক জুনিয়র। একাই ৬ উইকেট নিয়ে সফরকারিদের ১৫৪ রানে গুটিয়ে দেন বাঁহাতি এই স্পিনার। ২টি করে উইকেট নেন তাপস বৈশ্য আর মাশরাফি বিন মর্তুজা।
ওই সিরিজেই নিজেদের ইতিহাসের প্রথম সিরিজ জয়েরও দেখা পায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টটি ড্র করে ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নেয় হাবিবুল বাশারের দল। সূত্র: জাগো নিউজ
চোটে কাটিয়ে মাঠে ফিরেছেন তামিম ইকবাল। এভারেস্ট প্রিমিয়ার লিগে (ইপিএল) নিজেদের প্রথম বিস্তারিত
পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে মোটামুটি মানের সংগ্রহ তাড়া করতে গিয়ে ২৭ বিস্তারিত
সাকিবসহ নেই চার ক্রিকেটার, একাদশে বড় রদবদল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ বিস্তারিত
দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারের ভুগছিলেন আম্পায়ার নাদির শাহ। কিছুদিন আগে রাজধানীর একটি বিস্তারিত
সেই কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে পেয়েছিলেন গোল। এরপর খেলেছেন আরও তিনটি পূর্ণাঙ্গ বিস্তারিত
আগামী ১৭ অক্টোবর পর্দা উঠবে বিশ্ব ক্রিকেটের মেগা আসর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। এই বিস্তারিত
প্রত্যাবর্তনের গল্প অনেকবার লিখেছেন নাসুম আহমেদ। হাল ছাড়ার পাত্র যে তিনি নন, সেটি তার বিস্তারিত
মিরপুর শেরেবাংলায় সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নেমে নাসুম আহমেদকে দিয়ে বোলিং বিস্তারিত
প্রথম বলেই উইকেট। দুর্দান্ত সেই শুরুটা স্বপ্নময় হয়ে উঠল পরের সময়টায়। আরও তিন উইকেট নিয়ে বিস্তারিত
© Copyright JAGORON.NEWS
Developed By Muktodhara Technology Limited