শিরোনাম

কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ক্যানসারের ওষুধ বিনামূল্যে!

স্বাস্থ্য ডেস্ক : জাগরণ ডট নিউজ

আপডেট: জানুয়ারী ২৩, ২০১৯ ১২:৪৯

image রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ক্যানসারের রোগীদের ওষুধ বিনামূল্যে বিতরণ করা হচ্ছে।  তবে অবস্থা বুঝে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নামমাত্র মূল্য নেয়া হচ্ছে রোগীদের কাছ থেকে। 

হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যেসব রোগী একেবারেই গরিব, ওষুধ কেনার সামর্থ্য নেই, তাদেরকে সম্পূর্ণ ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। যাদের আর্থিক অবস্থা মোটামুটি ভালো তাদেরকে এক সাইকেল (কেমোথেরাপির চক্র) ফ্রি ওষুধ দেওয়া হয়, এক সাইকেল বাইরে থেকে কিনতে হয়। এক সাইকেল ওষুধ কিনতে খরচ হয় ৪০ হাজার টাকা। এছাড়া, ক্যানসার রোগীদের জন্য বরাদ্দ বেডগুলো সম্পূর্ণ ফ্রি, তাই রোগীদের কোনও অর্থ দিতে হয় না। সরকারি হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী, এখানে তিন বেলা খাবার পান রোগীরা।

কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এখানে সরাসরি কোনও ক্যানসার ওয়ার্ড নেই। ক্যানসার রোগীদের জন্য মেডিসিন ওয়ার্ডে আলাদা বেডের ব্যবস্থা রয়েছে। পুরুষ ওয়ার্ডে ১৫টি এবং নারী ওয়ার্ডে ২০টি বেড রয়েছে।  

কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের ক্যানসার বিভাগটি চালু হয় ২০১৫ সালে। তৎকালীন পরিচালকের ক্যানসার বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ থাকায় তাকে এই বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এখন এই বিভাগে একজন সহকারী অধ্যাপক ও দুজন মেডিক্যাল অফিসার কর্মরত আছেন। এছাড়া, আছেন ১০ জন নার্স। তারা শিফট ডিউটির মাধ্যমে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিচ্ছেন।

হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোস্তফা আজিজ সুমন বলেন, ‘অন্য হাসপাতালের চেয়ে আমাদের হাসপাতালের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে ভর্তি প্রক্রিয়াটা  সহজ। আমরা এখানে সব চিকিৎসক একসঙ্গে বসি। আমরা সম্মিলিতভাবে রোগী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।’ তিনি বলেন, ‘আমার সহকর্মীদের ধন্যবাদ দিই এই কারণে যে, কারও সার্জারির দরকার হলে তারা দ্রুত সার্জারি শুরু করে। এতে করে সময় নষ্ট হয় না। রোগীদেরও ঘুরতে হয় না।’

ডা. সুমন আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে প্রচুর অস্টিওসারকোমার রোগী আসে। তাদের শুরুতে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। এরপর তাদের পা কেটে ফেলা হয়। এরপর তাদেরকে নকল পা লাগানো হয়। এই রোগটা টিনেজ বয়সীদের বেশি হয়।’

নিজেদের সীমাবদ্ধতা প্রসঙ্গে এই চিকিৎসক বলেন, ‘আমরা আশা করি, আমাদের ক্যানসার বিভাগটি একটি ইনডিপেনডেন্ট ইউনিট হবে। প্রতিবছর আমরা এখানে নতুন এক হাজার ক্যানসার রোগী পাচ্ছি।

আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি ২৫০ জন ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর জন্য এক জন ক্যানসার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দরকার। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ পদ মর্যাদার চার জন চিকিৎসক এ হাসপাতালে প্রয়োজন। এছাড়া, ক্যানসারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে রেডিওথেরাপি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই হাসপাতালে রেডিওথেরাপি দেওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। এখানে রেডিওথেরাপি মেশিন চালু হলে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের পুরোপুরি চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। 

image
image

রিলেটেড নিউজ


করোনায় আরও ৪৮ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ৭.০৩

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত


তিন মাসের মধ্যে করোনায় সর্বনিম্ন মৃত্যু

    গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা তিন মাসের বিস্তারিত


আরও ৫৮ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ৮.৭৬

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত করোনায় মোট বিস্তারিত


করোনায় আরও ৫২ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ৯.০৭

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত করোনায় মোট বিস্তারিত


দেশে পৌঁছেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ছয় লাখ ডোজ টিকা

কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় বাংলাদেশেকে দেওয়া ছয় লাখ ৩৪ হাজার ৯ শ’ ডোজ টিকা দেশে বিস্তারিত


আরও ১১৭ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ১২.৭৮

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৭ জন মারা গেছেন। ফলে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত


৫৮ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন ১০২ জনের মৃত্যু

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০২ জন মারা গেছেন। এটি গত ৫৮ দিনের মধ্যে বিস্তারিত


করোনায় আজও ১১৪ জনের মৃত্যু

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৪ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত


গণটিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু ৭ সেপ্টেম্বর: স্বাস্থ্য ডিজি 

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে অনুষ্ঠিত ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইনে বিস্তারিত


image
image

নামাজের সময়সূচি

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

এক ক্লিকে বিভাগীয় খবর

আবহাওয়া

ক্যালেন্ডার

March 2017
M T W T F S S

চট্টগ্রাম বন্দরের সিডিউল

বিমান বন্দরের সিডিউল


Cities_image
Cities_image

জোয়ার ভাটা

Cities_image