শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাগরণ ডট নিউজ
আপডেট: এপ্রিল ১৩, ২০২১ ২১:০২
হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফীর মৃত্যুকে ‘স্বাভাবিক’ দাবি করে এ ঘটনায় দেওয়া পিবিআই’র তদন্ত প্রতিবেদনকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেছেন সংগঠনটির বর্তমান আমির জুনাইদ বাবুনগরী।
শফীর মৃত্যুর ঘটনায় বাবুনগরীসহ ৪৩ জনকে দায়ী করে পিবিআই আদালতে প্রতিদেবন দেওয়ার পরদিন মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে একথা বলেন তিনি।
গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর আহমদ শফী মারা গেলে তার ছেলে অভিযোগ করেন, তাকে মৃত্যুর পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। পরে শফীর শ্যালক মামলা করেন।
সেই মামলা তদন্ত করে সোমবার প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআই’র ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার বলেন, এটি একটি ‘দণ্ডার্হ নরহত্যাজনিত অপরাধ’। অর্থাৎ আসামিরা বেপরোয়া আচরণের মাধ্যমে আহমদ শফীর মৃত্যু ত্বরান্বিত করেছেন, ।
বিবৃতিতে জুনাইদ বাবুনগরী বলেন, “শাহ আহমদ শফীর স্বাভাবিক মৃত্যুকে অস্বাভাবিক আখ্যায়িত করে আদালতে পিবিআইয়ের পেশকৃত রিপোর্ট ডাহা মিথ্যে, বাস্তবতা বিবর্জিত। আমরা মনে করি এই প্রতিবেদন একটি চিহ্নিত চক্রের শেখানো বুলি।”
এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আদালতে ‘নারাজি আবেদন’ দেবেন বলে জানান তিনি।
বাবুনগরী বলেন, “আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না, এরপরও নতুন করে আমাকেসহ আরও ১২ জনকে অন্তর্ভুক্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে।”
হেফাজত আমির বলেন, “চট্টগ্রাম মেডিকেলের ছাড়পত্র ও ঢাকা আজগর আলী হাসপাতালের ডেথ সার্টিফিকেটসহ নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমাণের আলোকে দেশবিদেশের সকলের নিকট প্রমাণিত হয়েছে আল্লামা শাহ আহমদ শফীর মৃত্যু আল্লাহ তায়া’লার হুকুমে স্বাভাবিক ছিল।
“তিনি অনেকদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। রোগ বেড়ে যাওয়ায় একাধিকবার উনাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সর্বশেষ আল্লাহ ইচ্ছায় তিনি মহান রবের ডাকে সাড়া দেন।”
ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেও আগের দিন মাদ্রাসায় গোলমালের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন হাটহাজারীর বড় মাদ্রাসার (আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মঈনুল ইসলাম মাদ্রাসা) দীর্ঘদিনের মহাপরিচালক আহমদ শফী।
মাদ্রাসায় তুমুল হট্টগোলের মধ্যে শফী মহাপরিচালকের পদ ছাড়তে বাধ্য হন। তার ছেলে মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক আনাস মাদানিকেও বহিষ্কার করা হয়।
শফীর মৃত্যুর দিন আনাস মাদানি ঢাকায় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আগের দিনের ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ ঘটনার কারণে ‘টেনশনে হার্টফেইল’ করে তার বাবা মারা গেছেন।
হেফাজতের মধ্যে বিরোধের মধ্যে গত ১৭ ডিসেম্বর শফীর শ্যালক মো. মইন উদ্দিন চট্টগ্রামের আদালতে মামলা করেন।
বিবৃতিতে বাবুনগরী বলেন, “আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উনার বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ ব্যাখ্যামূলক বিবৃতির মাধ্যমে বাস্তব সত্য মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন। তার বাবার মৃত্যু স্বাভাবিক হয়েছিল বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন।
“এরপরও প্রায় দুই মাস পর দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের নামে মামলা দায়ের হওয়াতেই বোঝা যায় এই মামলা কতটা হাস্যকর ও ভিত্তিহীন।”
১১টি ভৌত ও রাসায়নিক প্যারামিটারে দেশের মিঠা পানির প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র বিস্তারিত
চট্টগ্রামের বন্দর থানার নিমতলা এলাকায় লাকড়ির দোকানে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে বিস্তারিত
চট্টগ্রামের স্কুল, কলেজ ও মাদরাসাগুলো শিক্ষার্থী বরণে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে। বিস্তারিত
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর (সোমবার) থেকে দুপুরে করোনা টিকা বিস্তারিত
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বিস্তারিত
গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৮২ জন। যা নমুনা পরীক্ষা তুলনায় ৫ দশমিক ৫৩ বিস্তারিত
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে যানজটে আটকে পড়ায় ১৩ হকারকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা বলছেন, বিস্তারিত
প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংস করে জনস্বার্থবিরোধী হাসপাতাল নির্মাণ করে সিআরবি ধ্বংসের চক্রান্ত বিস্তারিত
চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১০৬ জনের। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত ১ লাখ ৬৬৬ বিস্তারিত
© Copyright JAGORON.NEWS
Developed By Muktodhara Technology Limited