শিরোনাম

ঢাকা, লন্ডন ও নিউইয়র্কের চিকিৎসকরা খালেদাকে নতুন একটি ওষুধ দিয়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাগরণ ডট নিউজ

আপডেট: এপ্রিল ১৬, ২০২১ ১৫:০৪

image

করোনায় আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান রিপোর্ট ভালো এসেছে বলে জানিয়েছিলেন তাঁর চিকিৎসক দলের সদস্য প্রফেসর ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরে বিস্তারিত জানানোর কথা বলেছিলেন তিনি।

শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) ঢাকা, লন্ডন ও নিউইয়র্কের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা হাই রেজুলেশন সিটি স্ক্যানের ফাইনাল রিপোর্ট দেখে আগের ব্যবস্থাপত্রের সাথে শুধু নতুন একটি ওষুধ যুক্ত করেছেন।
এর আগে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতাল থেকে রাত দেড়টার দিকে বেগম খালেদা জিয়ার হাই রেজ্যুলেশন সিটি স্ক্যানের চূড়ান্ত রিপোর্ট পান সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এভার কেয়ার হাসপাতালের রিপোর্ট পাবার পর রাতে ভার্চুয়ালি লন্ডনে অবস্থানরত ডাক্তার জোবায়দা রহমান ও নিউইয়র্কের একাধিক কভিড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করেছেন। আগের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসনের ডায়বেটিক ও আর্থাইটিসের যেসব চিকিৎসা চলছিল তা স্বাভাবিক নিয়মে চলবে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসক দলের অন্যতম সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন শুক্রবার একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে জানান, 'ঢাকায় ব্যক্তিগত চিকিৎসকদলের সদস্যরা ভার্চুয়ালি ডাক্তার জোবায়দা রহমান এবং নিউইয়র্কের মাউন্ট সেনাই ও অপর এক হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে ম্যাডামের (খালেদা জিয়ার) সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা করেছেন। পরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ম্যাডামের জন্য শুধু বাড়তি একটি ওষুধ যোগ করেছেন। আগের ওষুধও চলবে বলে ওই চিকিৎসকরা মত দিয়েছেন।'


এর  আগে প্রভিশনাল রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর ফুসফুসে করোনার সংক্রমণ খুবই কম বলে জানিয়েছিলেন ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘সিটি স্ক্যানের চূড়ান্ত রিপোর্টে যেটি ধরা পড়েছে, অত্যন্ত মিনিমাম ইনভলভমন্টের কথা বলা আছে। যে কারণে তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন।'
বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ১১ এপ্রিল খালেদা জিয়ার করোনা শনাক্ত হয়। এরপর থেকে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে একটি দল তাঁকে চিকিৎসা দিচ্ছেন। এই দলের সদস্যরা জুমে বৈঠক করে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনা করেন। এসব বৈঠকে লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানও থাকেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন ছাড়াও গুলশানে ফিরোজার বাসায় তাঁর গৃহকর্মীসহ আরো আটজন স্টাফ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন বাড়ি চলে গেছেন এবং বাকিরা ফিরোজায় চিকিৎসা নিচ্ছেন।

৭৫ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা দুর্নীতির দুই মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে ছিলেন। গত বছরের ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে তাঁকে সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার।

 

image
image

রিলেটেড নিউজ


ফায়ার সার্ভিসে লোকবল হবে ২৫ হাজার

ফায়ার সার্ভিসের লোকবল ১৬ হাজার থেকে ২৫ হাজারে উন্নীত করার জন্য এর সাংগঠনিক কাঠামো বিস্তারিত


জাতীয় নির্বাচনে যেতে ফখরুলের চার শর্ত

আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির পক্ষ থেকে চারটি শর্ত তোলা হয়েছে। দলীয় সরকারের বিস্তারিত


আলী আশরাফের আসনে নৌকার কান্ডারি প্রাণ গোপাল দত্ত

কুমিল্লা- ৭ আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিস্তারিত


ওবায়দুল কাদের বর্তমানের ‘গুপী গাইন’ : রিজভী

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বিস্তারিত


সরকারের অন্ধ সমালোচনা বিএনপির জন্য ফ্রাংকেনস্টাইন হয়ে দাঁড়িয়েছে'

''অন্ধ সমালোচনা আর বিষোদগারের রাজনীতি বিএনপির জন্য ফ্রাংকেনস্টাইন হয়ে নিজেদেরই আঘাত বিস্তারিত


বাংলাদেশ-ভারত একে অপরের পরিপূরক : স্পিকার

পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে সংসদীয় কার্যক্রম সম্পর্কে দক্ষতা বৃদ্ধির প্রতি বিস্তারিত


বিএনপির আন্দোলন ভাবনা 'শব্দবোমা' ছাড়া আর কিছু নয় : কাদের

বিএনপির আন্দোলনের হাঁকডাককে আন্দোলন-বিলাস মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিস্তারিত


'আওয়ামী লীগ এখন আমলালীগ হয়ে গেছে'

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন বিস্তারিত


খালেদাকে বিদেশ যেতে হলে জেলে গিয়ে নতুন আবেদন করতে হবে

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে বিস্তারিত


image
image

নামাজের সময়সূচি

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

এক ক্লিকে বিভাগীয় খবর

আবহাওয়া

ক্যালেন্ডার

March 2017
M T W T F S S

চট্টগ্রাম বন্দরের সিডিউল

বিমান বন্দরের সিডিউল


Cities_image
Cities_image

জোয়ার ভাটা

Cities_image