শিরোনাম

ফাগুনের হাওয়ায় ভাসছে দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক জাগরণ ডট নিউজ

আপডেট: ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০১৯ ১২:৩২

image শীতের আড়ষ্টতা ভেঙে জেগেছে প্রকৃতি।  দখিনা বাতাসে ভাসছে পাখিদের গান। হৃদয়ের ব্যাকুলতা নিয়ে এসেছে বসন্ত।

কবি নির্মলেন্দু গুণ লিখেছেন, ‘হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্র-সঙ্গীতে যতো আছে, হয়তো গাহেনি পাখি অন্তর উদাস করা সুরে বনের কুসুমগুলি ঘিরে।

আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও ফুটেছে জবা, দুরন্ত শিমুল গাছে গাছে, তার তলে ভালোবেসে বসে আছে বসন্তপথিক।’ পুরো বাংলাই আজ যেন তাই। এতদিন ধরে যার অপেক্ষা, সেই বসন্ত আজ সমাগত। আজ যে পহেলা ফাগুন। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন।

বাঙালির জীবনের সঙ্গে একাকার হয়ে আছে বসন্ত। বসন্তের বন্দনা আছে কবিতা, গান, নৃত্য আর চিত্রকলায়। বসন্তের প্রথম দিনকে বাঙালি পালন করে ‘পহেলা ফাল্গুন-বসন্ত উৎসব’ হিসেবে।

এ উৎসব এখন সব বাঙালির উৎসব। এ উৎসবটির একটি ঐতিহ্যময় ইতিহাস আছে।

মোগল সম্রাট আকবর প্রথম বাংলা নববর্ষ গণনা শুরু করেন ১৫৮৫ সালে। নতুন বছরকে কেন্দ্র করে ১৪টি উৎসবের প্রবর্তন করেন তিনি। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বসন্ত উৎসব। তখন অবশ্য ঋতুর নাম ও উৎসবের ধরনটা এখনকার মতো ছিল না। তাই বসন্ত উৎসব শুধু একটা উৎসব নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাংলার গৌরবময় ঐতিহ্য।

এবারও রাজধানীতে বসন্ত উৎসবের আয়োজন করেছে জাতীয় বসন্ত উদযাপন পরিষদ। সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় যন্ত্রসঙ্গীতের সুরমূর্ছনা দিয়ে শুরু হবে এ উৎসব। ১০টা পর্যন্ত চলবে অনুষ্ঠান। বিকাল ৪টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত একযোগে অনুষ্ঠান চলবে চারুকলার বকুলতলা, পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক, ধানমণ্ডির রবীন্দ্র সরোবর এবং উত্তরার ৩নং সেক্টরের রবীন্দ্র সরণির উন্মুক্ত মঞ্চে।

এ উৎসবে থাকবে যন্ত্রসঙ্গীত, বসন্ত কথন পর্ব, প্রীতি বন্ধনী, আবির বিনিময়, একক আবৃত্তি, দলীয় আবৃত্তি, একক সঙ্গীত, দলীয় সঙ্গীত, দলীয় নৃত্য, শিশু-কিশোরদের বিশেষ পরিবেশনা।

ফাগুনের আগুনে প্রকৃতির পাতা  জ্বলে পুড়ে ছাড়খাড় হয়ে পৃথিবী নতুন রূপে আর্বিভাব হয়। কবিগুরু রবিন্দ্রনাথের ভাষায় অতীতকে ভুলে বর্তমানকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

ফাগুন এলে মনে মনে নির্জনে আগুন ধরে যায়। যে আগুনে দাহ নেই, ঔজ্জ্বল্য আছে।  আর তাতে অনুভূতি ডানা মেলে দেয় প্রেমের চাঞ্চল্যে। বয়সীরাও বয়স ভুলে তরুণ হয়ে ওঠেন।  যেন কবিতার মতো ‘ফুল ফুটুক বা নাই ফুটুক’ পয়লা ফাল্গুন এলেই ভোরের বাতাস সবার হৃদয়ের দরজায় কড়া নেড়ে বলে দেয় ‘আজ বসন্ত’।

গাছে গাছে ফুল না ফুটলেও হৃদয়ের সব কলি মেলে দেয় পাপড়ি। হৃদয় কী যেন চায়! কাকে যেন চায়! মনে হয়, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়!’

ফাগুনের উদাস হাওয়ায় বাঁধন ছিঁড়েছে প্রাণ। বাঁধন ছেঁড়া প্রাণ আজ বুঝি উড়ু উড়ু। ফাগুনের অগ্নি ধারায় আপনকেও হারালো মন। হারানো মন ঘুরছে ফাগুন রাঙা বনে বনে।

বছর ঘুরে আবারও এসেছে ফাগুন। ষড়ঋতুর বাংলায় বসন্তের রাজত্ব একেবারে প্রকৃত সিদ্ধ। ঋতুরাজ বসন্তের বর্ণনা কোনো রঙতুলির আঁচড়ে শেষ হয় না। কোনো কবি-সাহিত্যিক বসন্তের রূপের বর্ণনায় নিজেকে তৃপ্ত করতে পারেন না। তবুও বসন্ত বন্দনায় প্রকৃতিপ্রেমীদের চেষ্টার যেন অন্ত থাকে না।

আজ ১ ফাল্গুন, প্রকৃতি সাজবে নবরূপে। শিমুল-পলাশে মিতালী করে, বসন্ত তার নিজ রূপ মেলে ধরবেই। ফাগুনের আগুনে মন রাঙিয়ে বাঙালি তার দীপ্ত চেতনায় উজ্জীবিত হবে।

কেন এমন হয়? মন এমন উচাটন হয়ে ওঠে কেন? চরম উদাস হৃদয়ও কেন আড়মোড় ভেঙে জেগে ওঠে, গেয়ে ওঠে, সেজে ওঠে? কোন সে যাদুর পাখি হৃদয়ে ঢুকে তোলপাড় করে চুপচাপ বাড়ির নীরবতা? তবে কি বসন্ত জাদুকর ঋতু? তাহলে সে কী যাদু দেখায়?

ডালে ডালে নতুন পাতার যৌবন, কৃষ্ণচূড়া, ডালিয়ার ডাল রক্তরঙিন হয়ে ওঠা, ভোরের বাতাসে ফুলের পায়চারি, বাউল হাওয়ার মাতলামিই- এসবই কি এ ঋতুকে যাদুকর করে তোলে? যার তীক্ষ্ম স্পর্শে সব শরীর ও হৃদয়ে নব ভাবাবেগ জেগে ওঠে। প্রেমের নৌকায় লাগে পাল। যে পালে বসন্ত বাতাস দেয় চঞ্চল গতির প্রবাহ।

আসলে ঠিক তাই। প্রকৃতির এই আমূল বদলে যাওয়াতো মূলত শীতের পৌঢ়াকে যুবতী বাতাসের তাড়ায় অলৌকিক নব যৌবনে উদ্ভাসিত করার ফলশ্রুতিই। আর পয়লা ফাল্গুনের সঙ্গে ভালোবাসার যোগ থাকবে নাইবা কেন, এর পরের দিনই যে ভালোবাসার দিন! নব আবেশে ভালোবাসাবাসির দিন! তাই প্রকৃতিরও এই যুবতী হয়ে ওঠা। যেন বসন্ত ইন্দনের ঋতু, যে আসলে উতলঅ বাতাস পাঠিয়ে জাগাতে আসে হৃদয়ের রঙিন আগুনের রূপ। তাই ভেতর-বাহির হয় প্রকাশিত।



যাদের প্রেমিক বা প্রেমিকা রয়েছে সেই সব তরুণ বা তরুণী এইদিন পরষ্পরের হাত ধরে রমনা, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, টিএসসি, ধানমণ্ডি লেক কিংবা রবীন্দ্র সরোবরে নবআনন্দ ধারায় ঘুরবে- এতো পয়লা ফাল্গুনে এই শহরের চিরচেনা দৃশ্য। তরুণীদের পরনে থাকবে লালপাড় বাসন্তী রঙ শাড়ি, কব্জিতে বাজবে লাল বা রঙবেরঙের চুড়ি, পায়ে আলতা, করতলে আঁকা থাকবে মেহেদীর বাহারি নকশা, চুল বাঁধা লাল ফিতায় আর মুখে রংধনু হাসি।

আর প্রেমিক যুবক তো ফতুয়া বা পাঞ্জাবি পড়া হাল আমলের কৃষ্ণ। সেও যেন একটু বাউল হয়ে ওঠে, হয়ত ভ্রাম্যমাণ আঁকিয়েদের দিয়ে হাতে আঁকিয়ে নেয় ফুলের নকশা, অন্য দিন হলে হয়ত যা করতে সে লজ্জা পেত।

এই দিনে বয়সীদের বয়সও যেন উড়িয়ে নিয়ে যায় বসন্ত বাতাস। তারাও যেন একটু আড়াল খোঁজে প্রিয় সঙ্গীটিকে আরেকটু কাছে পাওয়ার, হয়ত প্রথম হাত ধরার স্মৃতি পরষ্পরের হাতকে নিয়ে আসে হাতের ওপরে। একটু বেশিই রোমাঞ্চ হয়ে যায়, লজ্জাটজ্জা ভুলে। যেন এমন দিনে সব আগল খোলা, আত্মভোলা হওয়াই নিয়ম।

গাছে গাছে নব পত্রপল্লব ও নতুন ফুলের সাম্রাজ্যে বাতাস বুক খুলে দিলে প্রকৃতির রূপও যেন এদিন ফেটে পড়তে চায়। আর নারীরাও হয়ে ওঠে প্রকৃতির প্রতিদ্বন্দ্বী! যেন বিষয়টা এমন, আমরাই বা রূপের বাহারে এমন দিনে পিছিয়ে থাকব কেন!

যে সব তরুণ বা তরুণীর প্রেমিক বা প্রেমিকা নেই তাদেরও যেন মনে হয় ‘এমনও দিনে তারে বলা যায়’। এমন প্রভাতে ওই যে বাসন্তী রঙ শাড়ি পরা তরুণী, চোখ বারবার যার দিকে টেনে নেয়, তাকে বলাই উচিত! কিংবা বন্ধুদের আড্ডায় ওই যে সবুজ-লাল ফতুয়া পড়া শ্যাম ছেলেটা, যার মুষলধারার হাসি আছড়ে পড়ছে একা তরুণীর হৃদয়ে, তাকে দেখে যেন মনে হয় ‘চোখে রাখি চোখ, চোখে চোখে কথা হোক’। আজ এমন কথা বলারই তো দিন! হয়ত এভাবেই কোনো একা তরুণের পাঠানো চিরকুট কোনো একা তরুণীর হৃদয়ের দুয়ার খুলে দেয়। দু’জনের মনের উঠানে তখন লটারি জয়ীর রোদ।

ফাল্গুনের আগমনে সবাই যেন সত্যি সত্যি বাউল। হয়ত কোনো প্রেমিকা পার্কের বেঞ্চিতে বসে ঝাঁঝাঁ দুপুরে তার প্রেমিকের আরেকটু কাছে ঘেঁষে বায়না ধরে বলে, ধরো না সেই গান…। প্রেমিকও সংকোচ ভুলে পার্কের জনমানুষের ভিড়ে গলা ছেড়ে গেয়ে উঠে, ‘দক্ষিণা পবনে দোলে, বসন্ত এসে গেছে…’। তরুণীর মনে তখন হাজার পাখির কলকাকলি, হয়ত চোখের কোনায় সুখের সামান্য নুন! যেন সে নুন বলতে চায়, এমন সুখের দিন প্রতিদিন কেন যে আসে না প্রভু!

প্রেমিক-প্রেমিকা এভাবে হাত ধরে ঘুরতে ঘুরতে ফুচকা খায়, চটচটি খায়, একটু আড়াল পেলে দুএকটা সতর্ক চুমু…! হয়ত ফুচকা খেতে খেতে প্রকাশ্যে রোমান্টিক হয়ে ওঠে, নিজ হাতে প্রিয় মানুষটির মুখে একটা ফুচকা তুলে দেয়। ফুচকাওয়ালা আড়চোখে দেখে হাসে। হয়ত মনে মনে ভাবে সন্ধ্যায় ফুসকা বিক্রি শেষে সেও বউকে নিয়ে যোগ দেবে বিকেলের বসন্তবরণ উৎসবে।

বাঙলির ইতিহাস আবেগের। এ আবেগ যেমন মানুষে মানুষে ভালোবাসার, তেমনি মানুষের সঙ্গে প্রকৃতিরও। দিন-ক্ষণ গুণে গুণে বসন্ত বরণের অপেক্ষায় থাকে বাঙালি।

কালের পরিক্রমায় বসন্ত বরণ আজ বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম উৎসব। আবাল-বৃদ্ধা, তরুণ-তরুণী বসন্ত উন্মাদনায় আজকে মেতে উঠবে। শীতকে বিদায় জানানোর মধ্য দিয়েই বসন্ত বরণে চলবে ধুম আয়োজন। শীত চলে যায় রিক্ত হস্তে, আর বসন্ত আসে ফুলের ডালা সাজিয়ে। বাসন্তী ফুলের পরশ আর সৌরভে কেটে যাবে শীতের জরা-জীর্ণতা।

বসন্তকে সামনে রেখে গ্রাম বাংলায় মেলা, সার্কাসসহ নানা দেশীয় আয়োজনের সমারোহ থাকবে। ভালোবাসার মানুষেরা মন রাঙাবে বাসন্তি রঙেই। শীতের সঙ্গে তুলনা করে চলে বসন্তকালের পিঠা উৎসবও। তরুণীরা বাসন্তি রঙয়ের শাড়ি পরে প্রকৃতির কোলে নিজেকে সপে দিতে চাইবে। আর বসন্তের উদাস হাওয়ায় তরুণরা নিজেকে প্রকাশ করবে প্রেমে প্রেমে। বসন্ত যেন মানব মন আর প্রকৃতির রূপ প্রকাশের লীলা-খেলা।

বসন্ত উৎসব বলি, আর বরণই বলি, এটি মিশে আছে একেবারে আবহমান গ্রাম বাংলার মাটি-মানুষের সঙ্গে। শ্যামল বাংলার গাছ গাছালিতে পত্রপল্লবের নতুন কুড়ি যেন গ্রামীণ মানুষের অন্তরকে আরও শুভ্র করে, করে পবিত্রও।

প্রকৃতির আমন্ত্রণে সামিল দম্পতিরাও যেন বিয়ের প্রথম দিনের মতো একটু বেশিই রোমান্টিক হয়ে ওঠে। যেনবা পার্কে বেড়াতে বেড়াতে স্বামীর কনিষ্ঠ আঙুল স্ত্রীর কনিষ্ঠায় চলে যায় নিজেদের অজান্তেই। এই দেখে ইর্ষায় পোড়ে একা তরুণ বা একা তরুণী। এমন দিনে  হয়ত কোনো ছেলে বন্ধু তার মেয়ে বন্ধুর সাথে বা মেয়ে বন্ধু তার ছেলে বন্ধুর সাথে বন্ধুত্বের চেয়ে একটু বেশি রোমান্টিক হয়ে ওঠে আচরণে, যেন তারা প্রেমিক-প্রেমিকা। তাদের হৃদয়ে হয়ত বেজে ওঠে ‘আমিও চাই, হৃদয়ে হৃদয় সেলাই’।

আসলে এসব তো পয়েলা ফাল্গুনের যাদুরকাঠির ছোঁয়ায় জেগে ওঠা প্রেমের কোরাস। যা কিনা আপনাকে বুঝতে না দিয়েই আপনার পদক্ষেপ প্রেমের দিকে করে তাড়িত। আর ২০ বছর সংসার করা স্বামী-স্ত্রীরও মনে হয়, এইতো কেবল সেদিন শুরু হলো প্রণয়। একা তরুণ বা একা তরুণীর মনে হয় ‘অমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল’।

আবহমান কাল ধরে প্রতি পয়েলা ফাল্গুনে এমন নানান কাহিনি ঘটে যায়, বাংলার কানায় কানায়। হয়তো কোনো একা তরুণী খুঁজে পায় তার আরাধ্য তরুণকে। আর একা তরুণ পায় স্বপ্নের তরুণীকে। আর হয়তই বা কেন, ওইতো গাছে গাছে গজিয়েছে নতুন পাতা, কৃষ্ণচূড়ার শাখায় লেগেছে আগুন, বাতাস নাড়ছে কড়া হৃদয় দুয়ারে, বাগানে ডেকে উঠছে কোকিল, হৃদয়ে হৃদয়ে বাজছে-

তবে বসন্ত উৎসব আজ গ্রামীণ আয়োজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। শহুরে মানুষের কাছেও বসন্তের আবেদন ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। বিশেষ করে শহরের তরুণ-তরুণীরা বসন্ত বরণে দিরভর ব্যস্ত থাকে। ফুলে ফুলে ভরে যাবে তরুণীদের চুলের খোপা। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে বসবে খাবারের মেলা। এ দিন দর্শনীয় স্থানগুলো মানুষের পদচারণায় যেন তিল ধরার ঠাঁই থাকে না।

বসন্তের আগমনে নব উদ্যমে জেগে উঠুক বাঙালি, জেগে উঠুক বাঙালির প্রাণ।

image
image

রিলেটেড নিউজ


২৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিমানবন্দরে চালু হবে আরটি-পিসিআর টেস্ট

আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশগামী যাত্রীদের বিস্তারিত


ঘূর্ণিঝড় গুলাবের প্রভাবে সাগর উত্তাল

 বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’-এ পরিণত হওয়ায় সাগর উত্তাল বিস্তারিত


সংক্রমণ বাড়লে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, কাল রোববার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে। তবে বিস্তারিত


টিকা না পেয়ে ঢাকা মেডিক্যালের সামনে প্রবাসীদের বিক্ষোভ 

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে না পেরে বিক্ষোভ করেছেন বিস্তারিত


সিনোফার্মের ৫৪ লাখ টিকা এক চালানেই

চীনের সিনোফার্মের তৈরি আরও ৫৪ লাখ ডোজ টিকার চালান দেশে পৌঁছেছে। শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে বিস্তারিত


বড় বন্যার শঙ্কা নেই, কমছে পানি

চলতি বছর দেশে বড় বন্যার শঙ্কা নেই। বন্যাকবলিত সব এলাকার পরিস্থিতি এখন উন্নতির দিকে। বিস্তারিত


নভেম্বর পর্যন্ত সপ্তাহে ৫০ লাখ টিকা আসবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 আগামী নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে ৫০ লাখ করে করোনা ভাইরাসের টিকা আসবে বলে বিস্তারিত


বাংলাদেশকে ২ লাখ ৭০ হাজার টিকা উপহার দেবে বুলগেরিয়া

বাংলাদেশকে ২ লাখ ৭০ হাজার টিকা উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়া। দেশটির বিস্তারিত


এসএসসি পাসে পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

ট্রেইনি কনস্টেবল পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। জেলা অনুযায়ী শূন্যপদের বিস্তারিত


image
image

নামাজের সময়সূচি

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

এক ক্লিকে বিভাগীয় খবর

আবহাওয়া

ক্যালেন্ডার

March 2017
M T W T F S S

চট্টগ্রাম বন্দরের সিডিউল

বিমান বন্দরের সিডিউল


Cities_image
Cities_image

জোয়ার ভাটা

Cities_image