শিরোনাম
স্বাস্থ্য ডেস্ক জাগরণ ডট নিউজ
আপডেট: মে ৫, ২০১৯ ১৮:৫১
পবিত্র রমজানের সময় ইফতারে সবচেয়ে বেশি খেজুর খেয়ে থাকি আমরা। শুধু রোজায় নয়, আপনি চাইলে পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ফলটি সারা বছরই খেতে পারেন। খেজুর আমরা কমবেশি সবাই খেলেও এর ওষুধি গুণ আমাদের অনেকেরই অজানা।
মিষ্টি এই ফলটি খেলে দূর হতে পারে অনেক রোগ। এছাড়া কাস্টার্ডে মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে খেতে পারেন খেজুর। খেজুর খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। তাই রোজায় ইফতার ছাড়াও প্রতিদিনই খেজুর খেতে পারেন।
খেজুরের পুষ্টিগুণ: সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি। যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
যেসব রোগ থেকে মুক্তি দেবে খেজুর।
হৃদরোগের ঝুঁকি: খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।এছাড়া হৃৎপিণ্ডের সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ খেজুর।
কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের সমস্যা দূর করে: খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে। ফাইবার সমৃদ্ধ খেজুর নিয়মিত খেলে দূর হয় হজমের সমস্যা। ক্যান্সার প্রতিরোধ
পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ও প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। তাই যারা নিয়মিত খেজুর খান, তাদের বেলায় ক্যান্সারের ঝুঁকিটাও অনেক কম থাকে।
উচ্চ রক্তচাপ: খেজুরে থাকা আয়রন ও ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। প্রচুর পটাসিয়াম পাওয়া যায় খেজুর থেকে। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। অল্পতেই শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় খেজুর। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। গ্লুকোজের পাশাপাশি প্রাকৃতিক চিনি পাওয়া যায় খেজুর থেকে যা এনার্জি বাড়ায়। খেজুরে থাকা ভিটামিন সি ও ডি ত্বক ভালো রাখে। এছাড়া খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে রাতকানা প্রতিরোধেও সহায়ক।
মায়ের বুকের দুধ: খেজুর বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য সমৃদ্ধ এক খাবার, যা মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরও বাড়িয়ে দেয় এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে।
সংক্রমণ রোধ: যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলাব্যথা এবং বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি ও ঠাণ্ডায় বেশ কাজ দেয়। এছাড়া অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর বেশ সহায়ক। অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।
শিশুদের রোগবালাই: খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই শুধু রমজান মাসে কেন, বছরজুড়েই খাদ্য তালিকায় থাকুক খেজুর।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা তিন মাসের বিস্তারিত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত করোনায় মোট বিস্তারিত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত করোনায় মোট বিস্তারিত
কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় বাংলাদেশেকে দেওয়া ছয় লাখ ৩৪ হাজার ৯ শ’ ডোজ টিকা দেশে বিস্তারিত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৭ জন মারা গেছেন। ফলে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০২ জন মারা গেছেন। এটি গত ৫৮ দিনের মধ্যে বিস্তারিত
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৪ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বিস্তারিত
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে অনুষ্ঠিত ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইনে বিস্তারিত
© Copyright JAGORON.NEWS
Developed By Muktodhara Technology Limited