শিরোনাম

প্রাথমিক শিক্ষা: ৩২ লাখ শিশু পাবে রান্না করা খাবার

শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক জাগরণ ডট নিউজ

আপডেট: মে ১৫, ২০১৯ ১৩:৩৫

image সারাদেশের ১০৪টি উপজেলার সবগুলো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুপুরে রান্না করা খাবার দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।  প্রায় ৩২ লাখ শিক্ষার্থীকে এর আওতায় আনা হবে।  জাতীয় স্কুল মিল নীতি অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে এ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফও) সহযোগিতায় জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা, বান্দরবানের লামা উপজেলা, বরগুনার বামনা উপজেলায় ২০১৩ সালে এ প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে চালু করা হলেও, এখন দেশের দারিদ্র্য প্রবণ এলাকার সকল সরকারি প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রকল্পটি চালু করতে চায় তারা।

আগামী জুলাই থেকে আরও ১৬টি উপজেলায় চালু হবে দুপুরে খাবার দেয়ার এই কর্মসূচি। পরে এর আওতায় আসবে ১০৪টি উপজেলার সবগুলো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, ১৬টি উপজেলায় প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি দেখে বাকি উপজেলাগুলোতে কীভাবে কাজ করা হবে, তার ছক কষা হবে।  আগামী বছরের মধ্যে এসব প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের আশা প্রকাশ করেন তিনি।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সারাদেশে ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ কোটির বেশি।  এর মধ্যে দারিদ্র্য প্রবণ ১০৪টি উপজেলায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২ লাখের মতো।  এসব উপজেলায় স্কুল মিল নীতি বাস্তবায়ন করতে গেলে বছরে ৮ হাজার কোটি টাকা লাগবে বলে হিসাব কষেছে মন্ত্রণালয়।

আকরাম হোসেন আরও বলেন, আমরা ৮ হাজার কোটি টাকা চেয়েছি। সারাদেশে বাস্তবায়ন করতে গেলে এই টাকাটা লাগবে।  তবে সরকারি সহযোগিতা ছাড়াও বেসরকারি পর্যায় থেকে কেউ সহযোগিতা করতে চাইলে তাও আমরা নেব।

জাতীয় স্কুল মিল নীতির দায়িত্বে থাকা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব বাজেট থেকে প্রাথমিকভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। অর্থ বিভাগও এ প্রকল্পে অর্থ দেবে।

স্কুল মিল নীতি প্রকল্পের ওপিডি নূরুন্নবী সোহাগ বলেন, সরকারি প্রাথমিক স্কুলে দুপুরের খাবার দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীপ্রতি ১৬ টাকা খরচ হবে।

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের অধীনে একটি সেল বা ইউনিট গঠন করা হবে। কার্যক্রমের পরিধি সম্প্রসারণে একটি পৃথক জাতীয় স্কুল মিল কর্মসূচি কর্তৃপক্ষ গঠনের চিন্তাও রয়েছে।

এছাড়া বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির কারিগরি সহায়তায় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে পরে একটি খাদ্য ও পুষ্টি গবেষণা উন্নয়ন কেন্দ্র গঠন করবে মন্ত্রণালয়।

image
image

রিলেটেড নিউজ


বগুড়া জিলা স্কুলের তিন শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্ত

বগুড়া জিলা স্কুলের তিন শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্ত হয়েছে। পঞ্চম শ্রেণির একজন এবং দশম বিস্তারিত


সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে ‘মানসিকভাবে প্রস্তুত নন’ অভিভাবকরা

করোনা মহামারির এই সময়ে ভ্যাকসিন ছাড়া এবং স্কুলগুলোর সন্তোষজনক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিস্তারিত


প্রাথমিকে প্রতিদিন দুই শ্রেণির ক্লাস, আসছে মৌলিক রুটিন

প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর করোনা মহামারি পরিস্থিতি ক্রমে শিথিল হওয়ায় আগামী ১২ সেপ্টেম্বর বিস্তারিত


'সংক্রমণ বাড়লে আবারো স্কুল-কলেজ বন্ধের পরামর্শ দেওয়া হবে'

দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়লে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবারো বন্ধের পরামর্শ দেওয়া হবে জানিয়েছেন বিস্তারিত


এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ

২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিস্তারিত


বিশ্ববিদ্যালয় খুললেই একটি গোষ্ঠী বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে : সেতুমন্ত্রী

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শিগগিরই বিস্তারিত


চবি ছাত্রের বিরুদ্ধে কলেজছাত্র অপহরণের অভিযোগ!

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র শহিদুল ইসলামের বিস্তারিত


১৭ অক্টোবর থেকে খুলছে বিশ্ববিদ্যালয়

আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এর আগে টিকা বিস্তারিত


টিকা কার্যক্রম দেখে পহেলা অক্টোবর খুলবে ঢাবির হল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি): টিকা কার্যক্রম দেখে আগামী পহেলা অক্টোবর থেকে ঢাকা বিস্তারিত


image
image

নামাজের সময়সূচি

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

এক ক্লিকে বিভাগীয় খবর

আবহাওয়া

ক্যালেন্ডার

March 2017
M T W T F S S

চট্টগ্রাম বন্দরের সিডিউল

বিমান বন্দরের সিডিউল


Cities_image
Cities_image

জোয়ার ভাটা

Cities_image